
মোঃ খাইরুল বাসার:
সাতক্ষীরা শহরে বেশ কিছুদিন যাবত চোরের উৎপাত বেড়েছে গত ইং ০৭-০৮-২০২৫ তারিখে সাতক্ষীরা জজ কোর্টের ভেতরকয়েকটি ছোট চায়ের দোকান থেকে নগত অর্থ সহ মুদি মালামাল রাতে চুরি হয়ে গিয়েছে, অভাবী চায়ের ছোট ব্যবসায়ী পুজি হারিয়ে হাহাকার করে বেড়াচ্ছে তাদের প্রশ্ন একটি জর্জকোর্টে নৈশ্য পহরী থাকা সত্বেও কিভাবে চুরি হচ্ছে।
এছাড়া জজ কোর্টের আশে পাশের হোটেল ও চায়ের দোকান ও বাড়ি থেকে বেশ কিছুদিন যাবৎ চুরির ঘটনা ঘটেই চলেছে। জজকোর্র্টের উকিলবারের পকেট গেটের বিসমিল্লাহ কম্পিউটার এর প্রোপাইটার মোঃ সবুজ হোসেন জানান ০৮/০৮/২০২৫ ইং তারিখে তার বাড়ির ভিতর থেকে রাতে ঘুমানোর সময় হঠাৎ শব্দ হয়ে মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে যায় এবং লাইট জ্বালিয়ে দেখি জানালার পাশ্বে শোকেজের উপরে রাখা মানিব্যাগ নাই তখন আমি বুঝতে পারি যে, আমার ঘরে চুরি হয়েছে।
আমি তখন আমার খোজাখুজির একপর্যায়ে ঘরের পুর্ব পাশ্বের জানালায় আমার ম্যানিব্যাগ পড়ে আছে। আমি দ্রুত ম্যানিব্যাগ চেক করে দেখি ম্যানিব্যাগে রাখা আমার ষোল হাজার পাঁচশত টাকা নেই শুধু ড্রাইভিং লাইসেন্স ও এনআইডি কার্ডটি আছে। একই রাতে উক্ত বিল্ডিং এর ২য় তলায় জানালা দিয়ে মাছধরার জালি দিয়ে মোবাইল ফোন নেওয়ার সময় ঐ ঘরে থাকা তমা নামে একটি মেয়ে জেগে গেলে মাছের জালি রেখেই চোর পালিয়ে যায়।
ঐ বিল্ডিংএর নিচ তলা থেকে জানালা দিয়ে একটি দামী হেডফোন নিয়ে যায় বিষয়গুলোর স্বাক্ষী আছে মোঃ শাহারুল ইসলাম পাশের মুদি দোকানদার, মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ও মোঃ আলউদ্দীন স্যার সহ আরো অনেকে বিষয়টি নিয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি অভিযোগ করার প্রস্তুত্তি চলছে বলে জানান মোঃ সবুজ হোসেন ভুক্তভোগী। এমন অনেক চুরির ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটেই চলেছে। সংগবদ্ধ দল এই সব চুরির ঘটনা পরিকল্পিত ভাবে ঘটাছে বলে মনে করছে সচেতন মহলের সকল সাধারণ জনগন এবং প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে তারা।