
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ২৫ শে জুলাই রাত সাড়ে নয়টার সময় চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের ভার্চুয়াল সভা অনলাইনের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় লন্ডন থেকে সভাপতিত্ব করেন ফোরামের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন। সভায় চট্টগ্রামের করোনা চিকিৎসার সেবার মান উন্নতি ফিল্ড হাসপাতাল করা জরুরী ভিত্তিতে জলাবদ্ধতার মেগাপ্রকল্পের বাস্তবায়ন ও কর্ণফুলী নদীতে কালুরঘাটের রেল ও গাড়ী সংযুক্ত সেতু নির্মাণের আহŸান জানিয়ে ভার্চুয়াল সভায় অনলাইনে আলোচনা অংশ নেন বাংলাদেশ থেকে ভাইস চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খালেদ, ফোরামের মহাসচিব মো. কামাল উদ্দিন, সৌদি আরব থেকে অংশ নেন, ফোরামের যুগ্ম মহাসচিব ডা: নাহিদা খানম শিমু, আকরাম হোসেন, তসলিম খাঁ, সাদিয়া খানম সায়কা, কানিজ ফাতেমা, শহীদুল ইসলাম কাজল, শওকত করীম, সাইফুর রহমান মাসুদ, মোহাম্মদ আতিক, ডা: অপূর্ব পন্ডিত, তন্দ্রা বড়–য়া, এএম জিয়া হাবীব আহসান, এস এম একরামুল হক। ভার্চুয়াল সভায় বক্তারা বলেন, ২০১৫ সালে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম প্রতিষ্ঠার পর হতে ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রামের চলমান সমস্যা সমাধানের দাবীর পাশাপাশি জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবীতে আন্দোলনের পাশাপাশি ২০১৭ সালে ৯ই জুন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য বাজেট দেওয়ার আহŸান জানিয়ে এক স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছিল। নাগরিক ফোরামের স্মারকলিপির প্রেক্ষিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৯ই জুলাই জলাবদ্ধতার নিরসন কল্পে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অনুকুলে ৫ হাজার ৬ শত ১৬ কোটি টাকা এবং সিটি কর্পোরেশনকে অতিরিক্ত ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্ধে প্রদান করেছিলেন। তার জন্য চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের পক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে স্মারক লিপি প্রদান করা হয়েছিল। জলাবদ্ধতার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ বাজেট দিলেও অদ্যবধি জলাবদ্ধতা নিরসন হয়নাই। নাগরিক ফোরামের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন বলেন, দ্রæত গতিতে জলাবদ্ধতার মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। অন্যদিকে করোনা রোগীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে চট্টগ্রামবাসী অবহেলার শিকার হচ্ছে। তা বিবেচনায় এনে পর্যাপ্ত পরিমাণ চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে কর্ণফুলী নদীতে কালুরঘাটের দ্বিতীয় সেতু নির্মাণ করে বোয়ালখালীবাসি তথা দক্ষিণ চট্টগ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে হবে।