
আব্রাহাম লিংকন, শ্যামনগর: আদি কাল থেকে বাংলাদেশে মহিষ কৃষি কাজ এবং ভার বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এবং এদের দুধ ও মাংস উৎপাদন তুলনামূলকভাবে কম। দেশের উপকুলীয় অঞ্চলে সংকরায়ন পদ্ধতিতে দেশী মহিষের দুধ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রথমবারের মত ১৯৬০ সালে পাকিস্থান থেকে নিলি-রাভি জাতের মহিষ আমদানি করা হয়। বর্তমান শ্যামনগর উপকূলে মহিষ দেখা নেই বললে চলে। গত ১ দশকে মহিষের সংখ্যা কমে এখন ২০ শতাংশে দাড়িয়েছে। তবে সখের বসে মহিষ পালন করছেন উপজেলার ঈশ্বরীপুর ইউনিয়নের ধুমঘাট এলাকার দাউদ মোড়ল, আলী যোদ্দার ও হরেন মালিক বলেন, মহিষ পালন অনেক ব্যায়বহল। চিকিৎসা ও খাবার জোগান দিতে অনেক খরচ হয়ে থাকে। আমরা চেষ্টা করছি এলাকার মানুষদের মহিষ পালনে উদ্বুদ্ধ করার জন্য। এ বিষয় শ্যামনগর উপজেলা প্রাণী অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা খামারিদের নতুন করে মহিষ পালনে উৎসাহিত করছি।