কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা শেখ তৈয়েবুর রহমান বলেন, উপজেলার ধরবাড়িয়া এলাকার ওই তরুণ ঢাকায় থাকতেই জ্বরে আক্রান্ত হন। ২০ এপ্রিল রাতে তিনি স্ত্রীসহ পরিবারের পাঁচ সদস্যকে নিয়ে কালীগঞ্জে গ্রামের বাড়িতে আসলে গ্রামের একটি রওজা শরিফে তাদের কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়। সেখানে ওই তরুণের মাথাব্যথা ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। এরপর তাঁকে ২৪ এপ্রিল রাতে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২৫ এপ্রিল সকালে তিনি মারা যান। তরুণের বাড়িসহ ছয়টি বাড়ি ও রওজা শরিফ লকডাউন করা হয়। পাশাপাশি তাঁর সংস্পর্শে আসা স্বজনদের করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা নেওয়া হয়। আজ দুপুরে খুলনার পিসিআর ল্যাব থেকে জানানো হয়েছে, ওই চারজনের সবার প্রতিবেদন ’নেগেটিভ’ এসেছে।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোজ্জামেল হক বলেন, মৃত তরুণের সংস্পর্শে আসা সবার নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন ’নেগেটিভ’ আসায় আজ থেকে লকডাউন প্রত্যাহার করা হয়েছে।