
আব্রাহাম লিংকন, শ্যামনগর থেকে: শ্যামনগরে পল্লীবিদ্যুৎ এর উপর আস্থা হারাচ্ছে গ্রহকরা, বিল পরিশোধের পরও বিদ্যুৎ সংযোগ বিছিন্ন করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনা সূত্রে জানাগেছে যে, গত ২৫ শে জানুয়ারী ২০২১ তারিখে ভেটখালী গ্রামের মৃত আনছার গাজীর পুত্র মো: মোসলেম গাজী আগামী ইউপি সদস্য প্রার্থী সকাল ১০টার সময়ে বিদ্যুৎ বিলের বকেয়া টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করেন। পরে বিদ্যুৎ বিলের বকেয়া টাকা পরিশোধের কাগজ পকেটে নিয়ে জরুরী প্রয়োজনে তার মৎস্যঘেরীতে পরিদর্শনে যায়। দুপুরে বাড়ীতে আসতে দেরি করে। এদিকে পল্লীবিদ্যুৎ এর কর্মচারী নিরাঞ্জন, মোসলেম গাজীর বাড়ীতে এসে বিদ্যুৎ বিলের কাগজ না দেখে মিটার থেকে সংযোগ বিছিন্ন করে দেয়। মোসলেম গাজী বাড়ীতে এসে দেখে মিটার থেকে সংযোগ বিছিন্ন। পরে পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে গেলে ৬শ টাকা জরিমান দিয়ে মিটার সংযোগের আবেদন করে এবং পরে পল্লীবিদ্যুৎ এর কর্মচারীরা বিদুৎ সংযোগ চালু করে দেয়।
মোসলেম গাজী বলেন, আমরা পল্লীবিদ্যুৎ এর সেবার থেকে বেশি হয়রানী হচ্ছি। প্রায় জায়গায় শুনেছি বকেয়া বিলের কাগজ না দেখে পল্লী বিদ্যুৎ এর কর্মচারী নিরাঞ্জন মিটার থেকে সংযোগ বিছিন্ন করেছে। এতে প্রায় গ্রাহকরা হয়রানী শিকার হতে হচ্ছে। আমি একজন জন প্রতিনিধি হিসাবে চারিদেক শুধু অভিযোগ শুনে যাচ্ছি।