নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঝাউডাঙ্গা বাজারে যুগ যুগ ধরে চলে আসছে চোরাই ও ভারতীয় বিভিন্ন ব্রান্ডের বাই-সাইকেলের হাট। সেখানে দেশীয় পুরাতন বাই-সাইকেল ও ভ্যান পাওয়া যায়। ভ্যান সাইকেল চোররাও এই হাটে এসে চোরাই পন্য বিক্রি করে চলে যায়। ঘটনাটি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা বাজারের।
ভারতের সীমান্তবর্তী উপজেলা সাতক্ষীরা সদর। সীমান্তের ওপার থেকে চোরাই পন্য এপার-ওপার হয় দীর্ঘকাল ধরে। ঝাউডাঙ্গা বাজারে সপ্তাহে এক দিন বাই-সাইকেল ও ভ্যানের হাট বসে। এখানে থাকে নুতন-পুরাতন দু’প্রকারেরই। ভারতীয় নতুন পুরাতন দু’ধরনেরই বাই-সাইকেল চোরাকারবারীরা নিয়ে আসে। আবার দেশীয় পুরাতন ভ্যান সাইকেলও বিক্রি হয় এখানে। দেশীয় ভ্যান-সাইকেলের মধ্যে কিছু থাকে চোরাই। কিছু মাদকাসক্ত এবং পেশাদার চোর এসব বাই-সাইকেল ভ্যান চুরি করে এই হাটে এসে বিক্রি করে চলে যায়। এ নিয়ে মাঝে মাঝেই অপ্রিতিকর ঘটনারও অবতারনা হয় এখানে।
এই হাটটি সরকারি ভাবে ইজারাও দেয়া হয়। ঝাউডাংগা হাট-বাজার যিনি ইজারা পান তিনি আবার এই চোরাই পণ্যের হাটটি প্রতিবছর অন্যের কাছে সাবলিজ দেন। এ বছর ৩ লক্ষ ৭০ হাজার টাকায় এই সাইকেল ও ভ্যানের হাটটি ইজারাদারের নিকট তেকে সাবলিজ নিয়েছে স্থানীয় আতো নামের এক যুবক।
চোরাই হাটের ব্যাপারে আতো বলেন, হাটের ডাক আমার। আমি এ বছর ৩ লক্ষ ৭০ হাজার টাকায় সাইকেল ও ভ্যানের হাট ইজারা নিয়েছি।