ইমান আলী: সাতক্ষীরা মেডিকেলের সামনে সুন্দরবন ফার্মেসীর বিরুদ্ধে নিয়ম বহিভ‚তভাবে ঔষধ বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। ১৬ নভেম্বর সাংবাদিকদের কাছে এমন অভিযোগ করেন কালিগজ্ঞ চম্পাফুল গ্রামের মো. বিল্লাল হোসেন সে বর্তমানে শহরে থাকে, বিল্লাল হোসেন জানান, আমি আমার ফুফাতো ভাইয়ের জন্য সুন্দরবন ফার্মেসী থেকে একটি ভ্যাক্্িরটেট টিটিনাসের ঔষধ ক্রয় করি. ভ্যাক্্িরটেট টিটিনাসের এই ঔষধটি ২ থেকে ৮ ডিগ্রী তাপমাত্রায় রাখতে হয় যেটি আমার জানা ছিলো না। ঔষধ ক্রয় করে যখন আমি ডাঃ এর কাছে যায় তখন ডা. আমাকে জানাই এই ঔষধটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় না থাকার কারনে এর কার্যক্ষমতা অকেজো হতে পারে এজন্য তিনি আমাকে বলেন, ঔষধটি ফিরিয়ে দিয়ে যে ফার্মেসীর দোকানে ফ্রিজ আছে সে দোকান থেকে ঔষধটি নিয়ে আসতে, পরবর্তীতে আমি সুন্দরবন ফার্মেসী গিয়ে দেখি যে সুন্দরবন ঔষধ ফার্মেসীর দোকানে ঔষধের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনের জন্য কোন প্রকার ফ্রিজের ব্যবস্থা নেই। এভাবেই তিনি প্রায় এক থেকে দেড় বছর যাবৎ ঔষধ বিক্রি করে আসছে। যার ফলে সাধারন মানুষ বড় ধরনের হুমকীর সম্মুখীন হচ্ছে, একজন অসুস্থ রোগীর শরীরে এটি প্রয়োগ করলে এ ঔষধের কার্যক্ষমতা বিনষ্টের কারনে রোগী সুস্থ হওয়ার পরিবর্তে আরোও অসুস্থ হতে পারে। এবিষয়ে কয়েকজন ঔষধ বিক্রেতার কাছে জানতে চাইলে তারা জানান, ২ থেকে ৮ ডিগ্রী তাপমাত্রায় না থাকলে এ ঔষধের কোন কার্যক্ষমতা থাকেনা।