
নিজস্ব প্রতিবেদক: যশোরের মনিরামপুর উপজেলার মশ্মিমনগর ইউনিয়নের মশ্মিমনগর গ্রামের দুই পরিবারের মাঝে জমি সংক্রান্ত বিরোধে মারপিট ও বসত বাড়ীর সিমানা প্রাচির ভাংচুর ও দখলের অভিযোগ এনে রাজগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী।
ঘটনাটি গত ৮ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ১০ টা ২০ মিনিটে বিবাদী মোঃ জালাল মোড়ল(৫০),কামরুল মোড়ল(৩০),মোঃ সুজন(৩০)তরিকুল মোড়ল জোর প‚র্বক বসত বাড়ীর পশ্চিম পাশের বেড়া ভাংচুর করে বাদীর জমি দখল করে। উল্লেখ্য বাদীর স্বামী চাকরির সুবাদে অধিকাংশ সময় ঢাকায় অবস্থান করেন।সে সুযোগে বাদীর সাথে বিবাদীরা নানা সময়ে হত্যা সহ শারীরিক নির্যাতন সহ জমি দখল করবে বলে হুমকি দিয়ে আসছিলো। ইতিমধ্যে বাদীর স্বামী অসুস্থ হওয়ায় ঢাকা থেকে ছুটি নিয়ে নিজ বাসায় মশ্মিমনগর অবস্থান করছে। হঠাৎ শুক্রবার বিবাদীরা বাড়ীর বেড়া ভাংচুর করতে আসলে বাদী বাধা দিতে গেলে বিবাদীরা লাম্বা হাসু দাঁ নিয়ে বাদর উপর এগিয়ে আসলে বাদীর স্বামী অসুস্থ শরীর নিয়ে বাধা দিলে তাকে মারপিটে শরীরে নিলা ফোলা যখম ও দায়ের আঘাতে হাতের আঙুল কেটে যায়। একপর্যায়ে বাদী ভয়ে স্থান ত্যাগ করে ঘরে দরজা আটকে মারপিট থেকে রক্ষা পেলেও বিবাদীরা চিৎকার করে জানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে বেড়া দিতে থাকে এবং বেড়া দেওয়া শেষ করে চলে যায়। বিবাদীরা সুচতুর প্রকৃতির ইসলামি বেশভুষায় লেবাস লাগালেও কি করে অন্যের জমি দখল ও নারীর শরীরে আঘাত করে এমনটা আলোচনা করেন স্থানীয় অনেকে।
বাদী পারভিনার স্বামী বলেন, তারা লেবাস পরে অন্যের জমি দখল করে। লেবাসের আড়ালে তারা সবসময় অন্যের ক্ষতি করে চলেছে। আজ আমাকে মেরে আমার জমি দখল করে নিলো।আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।