জাতীয় ডেস্ক:
চীনের সহযোগিতায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের অংশ হিসেবে প্রথম দফায় সাড়ে চারশ’র ক্লিয়ারেন্স প্রসেস চলছে। সবমিলিয়ে ১১০০ রোহিঙ্গা পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন।
রোববার (১৯ মার্চ) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।
সচিব বলেন, ‘সবমিলিয়ে ১১০০ রোহিঙ্গা পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। তবে মিয়ানমারের প্রতিনিধিদল এসেছে বলে, এখনই তাদের পাঠানো সম্ভব হবে, তা নয়। সব পরিস্থিতি মিলিয়েই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন হবে।’
মিয়ানমার পক্ষের ইতিবাচক সাড়া থাকলে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘ গত পাঁচ-ছয় মাসে মিয়ানমার পক্ষের ইতিবাচক অবস্থান লক্ষ করা যাচ্ছে। এ অবস্থা অপরিবর্তিত থাকলে আশা করা যাচ্ছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন দ্রুত হবে।’
গত বছরের ডিসেম্বরে গণভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ বছরের শুরুতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছিলেন চীনের সদ্য বিদায়ী রাষ্ট্রদূত জিমিং।
এদিকে টেলিগ্রাফের তথ্যমতে বাংলাদেশের উজানে তিস্তার পানি সরিয়ে নিতে ভারত দুটি খাল কাটছে, পাশাপাশি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়েও কাজ চলছে। এ অবস্থায় তিস্তার পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে বালাদেশ জানতে চাইবে বলে জানিয়েছিলেন মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক সেহেলী সাবরীন।
আজ সাংবাদিকদের সঙ্গেড় আলাপকালে পররাষ্ট্র সচিব জানান, তিস্তা নদীতে ভারতের খাল খনন করে পানি প্রত্যাহারের বিষয়ে নোট ভারবালের মাধ্যমে জানতে চেয়েছে ঢাকা।