প্রেসবিজ্ঞপ্তি: যুব সমাজই দেশের অর্থসামাজিক উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে যুব সমাজকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যুব সমাজ প্রধান ভূমিকা পালন করেছে। আজ যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন তার পিছনেও যুব সমাজের অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে। এই যুব সমাজকে কোনভাবেই বিপথগামী হতে দেওয়া যাবে। একটি সমৃদ্ধশালী উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে তাদেরকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে হবে। মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়নেও তাদেরকে এগিয়ে আসতে হবে। আন্তর্জাতিক যুব দিবস-২০২৩ উপলক্ষে উত্তরণ-ডিএইচআরএনএস প্রকল্পের উদ্যোগে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ), সাতক্ষীরা আয়োজিত আলোচনা সভায় এ আহবান জানানো হয়। শনিবার বিকাল ৫টায় সাতক্ষীরা ম্যানগ্রোভ সভাঘরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের আহবায়ক এড. আবুল কালাম আজাদ। আলোচনা সভায় উপস্থিত থেকে বক্তৃতা করেন এমএসএফ’র যুগ্ম-আহবায়ক স্বদেশ পরিচালক মাধব চন্দ্র দত্ত, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসার আব্দুল হামিদ, সাবেক অধ্যক্ষ বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর এস এম আব্দুল ওয়াহেদ, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. দিলারা বেগম, নাগরিক কমিটির আহবায়ক এড. আজাদ হোসেন বেলাল, সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) সভাপতি হেনরি সরদার, আশাশুনি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান অসীম বরণ চক্রবর্তী, মনবাধিকার কর্মী এড. মো. আজাহারুল ইসলাম, প্রভাষক মো. ইদ্রিস আলী, সাবেক পৌর কাউন্সিলর ফরিদা আক্তার বিউটি, এড. খায়রুল বদিউজ্জামান, স্বপ্নসিড়ির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক, প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক আব্দুস সামাদ, শেখ ফারুক হোসেন, আইন সহায়তা কেন্দ্রের সভাপতি মো. গোলাম রসুল, এমএসএফ এর সদস্য এসএম বিপ্লব হোসেন, ল’ স্টুডেন্ট ফোরামের সাবেক সভাপতি সালাউদ্দীন রানা ও সদস্য কামরুন নাহার জলি প্রমুখ। অনুষ্ঠানট পরিচালনা করেন এইচআরডি নেটওয়ার্কের সদস্য সচিব এড. মুনিরুদ্দীন। সভায় সাতক্ষীরায় যুবকদের সংগঠিত করে একটি ফোরাম গঠনের লক্ষ্যে সালাউদ্দীন রানাকে সমন্বয়কারীর দায়িত্ব দিয়ে একটি যুব কমিটি গঠনের প্রাথমিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।