তরিকুল ইসলাম: আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের এসডিজির গোল-৩ এর লক্ষমাত্রা অর্জন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্তি সচিব নিলুফার নাজনীন। ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন বাস্তবায়িত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনালের সহযোগীতায় মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে ওয়ার্ল্ড হেল্থ সার্ভে প্লাস বাংলাদেশ-২০২৩ টেকশই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা (এসডিজি)’র সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ লক্ষমাত্রা অর্জনের অগ্রগতির তথ্য সংগ্রহের ৯ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের শেষ দিনে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, এসডিজির এই ৩ নাম্বার গোল সারা বাংলাদেশের একটি ছবি। আর আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের এসডিজির গোল-৩ এর লক্ষমাত্রা অর্জন করতে হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্য তিনি আরোও বলেন আপনাদের হেল্থ সার্ভের মাধ্যমে আমরা এসডিজির টার্গেটে কতটা পৌঁছাতে পারলাম তার চিত্র ফুটে উঠবে। তাই আপনার দায়িত্বশীতার পরিচয় দিয়ে সারা দেশে ঘরে ঘরে গিয়ে সঠিত তথ্য তুলে আনবেন। এসময় তিনি ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনসহ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনালকে ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের প্রতিনিধি নির্মলা নাইডো, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কনসালটেন্ট ডা. জেম্স জস, হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনাল মায়ানমারের হেল্থ প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর পপি ওয়ালটন, হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর জাহাঙ্গীর আলম এবং ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের ওয়ার্ল্ড হেল্থ সার্ভে প্লাসের কনসালটেন্ট ড. মোহাম্মদ হায়াতুন নবীসহ সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের কর্মকর্তাবৃন্দ। গত সোমবার (২১ আগস্ট) সকাল থেকে শুরু হওয়া ৯ দিনের এই প্রশিক্ষণে বাংলাদেশের ৮টি বিভাগে ৬ হাজার পরিবার থেকে তথ্য সংগ্রহের জন্য ৮৮ জন প্রশিক্ষনার্থী অংশগ্রহণ করেন।
এসডিজির গোল-৩ লক্ষমাত্রা অর্জনে ওয়ার্ল্ড হেল্থ সার্ভে প্লাস সহায়ক ভূমিকা রাখবে
পূর্ববর্তী পোস্ট