
শুক্রবার (১৭ জুলাই) কাসেদ আলী খানের খামারে গিয়ে দেখা গেলো উপজেলা প্রাণিসম্পদ চিকিৎসকদের পরামর্শে ‘কালাপাহাড়’ কে খাবার হিসেবে দেওয়া হচ্ছে ঘাস, ভুষি, ভূট্টার গুড়া, গমের গুড়া, কলাসহ বাড়িতে তৈরি খাবার।
কালোপাহারকে দেখতে আসা মাগুরা জেলার রাসেল খান বলেন, ‘ফেসবুকে কালাপাহাড়ের ছবি দেখেই দেখতে চলে এসেছি। এত বড় আকারের ষাঁড় এর আগে কোনও দিন দেখিনি।’
কুষ্টিয়া জেলা থেকে আসা গরু ব্যবসায়ী জাহিদ হাসান বলেন, ‘কালাপাহাড় ষাঁড়টি বিশাল আকারের। ষাঁড়টি দেশীয় খাবার খেয়ে বড় হয়েছে। তাই গোশত ভালো মানের হবে।’
রাজবাড়ী জেলা সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সরকার আশ্রাফুল ইসলাম বলেন, ‘রাজবাড়ী জেলায় ছোট বড় খামার রয়েছে প্রায় ৫ শতাধিক। খামারগুলোতে দেশীসহ বিভিন্ন জাতের গরু রয়েছে। এদের মধ্যে কাশেদ খানের কালাপাহাড় নামের গরুটি সবচেয়ে বড়। তিনি ষাঁড়টিকে সঠিক নিয়মে পালন করেছেন। আশাকরি কোরবানির হাটে ন্যায্যমূল্যে পাবেন।’