
অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ হাজার ৯৩৫টি নমুনা সংগ্রহ এবং ১০ হাজার ৬২৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১০ লাখ ২৮ হাজার ২৯৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৩ দশমিক ১৪ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।
তিনি জানান, ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ২৯ জন পুরুষ জন এবং ৮ জন নারী। এখন পর্যন্ত মারা যাওয়াদের মধ্যে পুরুষ ২ হাজার ৬৯ জন এবং নারী ৫৪৯ জন। বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, তাদের মধ্যে ৯০ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে একজন, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে একজন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৪ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ২০ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৬ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৩ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮ জন, রাজশাহী বিভাগে তিন জন, সিলেট বিভাগে ২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে একজন, রংপুর বিভাগে একজন এবং খুলনা বিভাগে ৭ জন রয়েছেন। তাদের মধ্যে হাসপাতালে ৩২ জন এবং বাসায় ৫ জন মারা গেছেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বুলেটিনে আরও জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ৬০৯ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৮ হাজার ৫৯১ জন। আইসোলেশন থেকে ২৪ ঘণ্টায় ৫১৬ জন এবং এখন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৫৫৬ জন ছাড় পেয়েছেন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশন করা হয়েছে ৪২ হাজার ১৪৭ জনকে। প্রাতিষ্ঠানিক ও হোম কোয়ারেন্টিন মিলে ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে ২ হাজার ৬৮৬ জন। এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ৯ হাজার ৯৯৭ জনকে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে। কোয়ারেন্টিন থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৫২৫ জন এবং এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৫০ হাজার ১৪৩ জন ছাড় পেয়েছেন। বর্তমানে মোট কোয়ারেন্টিনে আছেন ৫৯ হাজার ৮৫৪ জন।