
জি,এম,নজরুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ (শ্যামনগর)প্রতিনিধি:
শ্যামনগর উপজেলার মুন্সীগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যেবর্তী নদীর আশেপাশের রাস্তাগুলোর বেহাল দশা। হরিনগর বাজার সংলগ্ন দক্ষিণ কদমতলা ফরেষ্ট অফিস সংযোগের রাস্তাটির মধ্যেবর্তী ওয়াপদাটি সংষ্কারের অভাবে চলাচল কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছে।
এলাকার জনগণের তথ্য মতে, বিগত আট-দশ বছরের মধ্যে রাস্তাটিতে কাজ বলতে গেলে অর্ধেক কিলোমিটারের মত ইটের সোলিং, যেটা বর্তমানে দুর্ঘটনার কারণ। এ বিষয়ে ওয়ার্ড মেম্বার সুপেয় পানি বহনকারী ইঞ্জিন ভ্যান ও মালবাহী ভারী যানবাহন কেই দায়ী করছেন। আর ওয়াপদার কাজ যেটুকু হয়েছে সেটা জনগণের একাগ্রতার নিরিখে সেচ্ছাশ্রম, তাও সেটা দুর্যোগ পরিস্থিতি কে সামাল দেওয়ার উদ্দেশ্য কে কেন্দ্র করে।
৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ফজলু রহমানের এর তথ্য অনুযায়ী, কাজ করার মত যথেষ্ট বাজেট তিনি পাচ্ছেন না এমনটি অভিমত পোষণ করেন। কিন্তু জনগণের অভিমত, সরকারের উপকুলীয় অঞ্চলের প্রতি নজরদারি আদি থেকে বিরাজমান, তাহলে উপকুলীয় এলাকার উন্নয়ন কেন সম্ভব নয়? এই রাস্তা দিয়ে চলাচল শতশত পথচারীর। আর এই পথচারীদের চলাচলের অন্যতম মাধ্যম হল মটরযান, কেউ বা বাইসাইকেলে, কেউ বা পায়ে হেঁটে। কিন্তু সিংহভাগ জনগণ মটরযানে চলাচল করে থাকেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল, তারা প্রতি প্রত্যেকেই অভিযোগ প্রদান করেন অসুস্থ রাস্তার পরিস্থিতি কে নিয়েই। রাস্তাটির ইটের চিএগুলো যেন ঠিক ৮০/৯০ বছরের বৃদ্ধ মানুষের দাঁত এর সাদৃশ্য। একদিকে নদী ভাঙনের চিএ অন্য দিকে জনগণের প্রতিনিধিদের অসুস্থ মন মানসিকতার দেখভাল ব্যবস্থা।
একই মেম্বর একই চেয়ারম্যান সময়টা দশ বছেরর মত, উন্নয়ন কেন সম্ভব নয় প্রশ্ন এলাকাবাসীর ? এমতাবস্থায় সংশিষ্ট কতৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী।