জেলা যুবলীগের ’সভাপতি’ পদে আশাবাদী
। নিজস্ব প্রতিবেদক: আম্পান, বুলবুলে মানবতার বার্তা নিয়ে গিয়েছেন শ্যামনগরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। নদী ভাঙনে পাশে দাঁড়াতে ছুটেছেন নিয়ত ভাঙন কবলিত এলাকা আশাশুনি। একই ভাবে করোনায় নাভিঃশ্বাস ওঠা মানুষ গুলোর পাশে দাড়িয়েছেন সহায়তার হাত বাড়িয়ে। অবশেষে নিজেই কোভিড-১৯ পজেটিভ হয়ে হাসপাতালে।
বলছিলাম সাতক্ষীরা যুবলীগের সিনিয়র সদস্য ও যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান মীর মহিতুল আলম মহি’র কথা। আর্তের ডাকে মানবতার হাত বাড়িয়ে ছুটেছেন জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে। চেষ্টা করছেন যুবলীগের আমূল পরিবর্তনের।
যুবলীগের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খানের নির্দেশে আম্পান তান্ডব পরবর্তী পরিস্থিতিতে মানবিক সহায়তা নিয়ে ছুটে গিয়েছেন শ্যমনগরে। সুপেয় পানি, রান্না করা খাবার বিতরণ করেছেন বানভাসি মানুষগুলোর মাঝে। আবার নেতৃত্ব দিয়েছেন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামীদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবীতে আয়োজিত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিলে। জাতির পিতার শাহাদাৎ বার্ষিকী ১৫ই আগস্ট আয়োজন করেছেন দোয়া মাহফিলের ও গন ভোজের।
করোনা সংক্রমন পরবর্তী সময়ে নিম্ন আয়ের মানুষদের দূর্দশার শেষ ছিলনা। কেন্দ্রীয় নির্দেশে ওই দূর্দশায় থাকা মানুষগুলোর বাড়ি বাড়ি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য পৌছে দিয়েছেন। অংশ নিয়েছেন সরকার ঘোষিত সচেতনতা কার্যক্রমে। বিতরণ করেছেন মাস্ক, স্যানিটাইজার ও জীবানুনাশক সামগ্রী।
শুধুকি তাই! পবিত্র মাহে রমাদানে সরকার ঘোষিত লকডাউন চলছিল। সে সময়ও নিম্ন আয়ের মানুষে পাশে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে পাশে দাড়িয়েছেন। ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে নূতন বস্ত্রও বিতরন করেছেন তাদের মাঝে।
জেলা যুবলীগের কমিটি গঠন বিষয়ে জানতে চাইলে সিনিয়র যুবলীগ নেতা মীর মহিতুল আলম মহি জানান, ‘সব কিছু নির্ভর করছে কেন্দ্রীয় নেতাদের উপর। তারা যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে সভাপতির পদটি উপহার দিবেন। কেন্দ্রীয় নির্দেশে যুবলীগ নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে সাধারণ জনসাধারণের জন্য কাজ করেছি। তাই আমি আশাবাদী।’