
জামিনুর, শ্যামনগর: শ্যামনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডে রাতের অন্ধকারে জেলা পরিষদের নাম্বার দেওয়া গাছ কর্তন করেন জেলা পরিষাদের সদস্য মাকসুদুর রহমান (মুকুল)এর নির্দেশে চিংড়াখালী গ্রামের সন্তোষ মন্ডল(৫৫),অমল মন্ডল (৩০), কমলেশ মন্ডল (৬০), ১৮ এপ্রিল রবিবার সন্ধার পরে ৪ টি গাছ কর্তন করে বলে জানিয়ে সুব্রত আরো বলেন আমার বাড়ির সামনে থেকে রাতে গাছ কাটছে পরবর্তীতে আমার দোষী করতে পারে এর জন্য আমি বিষয়টি সকলকে জানাই গাছ গুলো সরকারি নাম্বার দেওয়া এবং যে চারটি গাছ কর্তন করে যার আনুমানিক মূল্য ১৫হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা। তিনি আরো বলেন এর আগেও একাধিক গাছ কর্তন করে এমনো অভিযোগ রয়েছে সতন্তষ এর বিরুদ্ধে স্থানীয়দের, সতন্তষ এর সাথে কথা হলে গাছ কাটার বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত হয় বলেন আমি সুশীলন এর কর্মী এবং জেলা পরিষাদ এর সদস্য ও মেম্বার কেও জানিয়ে গাছ কাটছি,
১ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আইয়ুব খান এর সাথে কথা বলে যানাযায় সতন্তষ আমাকে গাছ কর্তন করার বিষয় বলছিলো আমি বলছি গাছ জেলা পরিষদ এর আন্ডারে তুমি জেলা পরিষদ এর সদস্য মকুল এর সাথে কথা বলো পরবর্তে শুনলাম মুকুল ভাই কেয়ারটেকার পাঠিয়েছিলো কয়টা গাছ কর্তন করছে আমি এ বিষয়ে জানি না।
মাকসদুর রহমান এর সাথে কথা হলে বলেন আমি মৌখিক ভাবে জেলা পরিষাদ কে জানিয়েছি,আরো বলেন সতন্তষ আমাকে বলছিলো তার মার শ্রাদ্ধের কাজের জন্য গাছ এর প্রয়োজন আমার কাছে বলছিলো, যদি বেশি গাছ কাটে থাকে তাহলে আমার লোক যেয়ে গাছ নিয়ে আসবে।