
পারিবারিক সূত্র জানা যায় , সাত দিনের বেশি সময় ধরে জ্বরে ভোগার পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মারা যান রেহানা খাতুন।
সিভিল সার্জন বলেছেন, মৃত্যুর পর কয়েক ঘণ্টা পার হলেও স্বাস্থ্য বিভাগকে তা জানানো হয়নি।
এদিকে, রেহানা খাতুনকে নিয়ে সাতক্ষীরায় সর্দি, কাশি ও জ্বরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল পাঁচজনে। অন্যরা হলেন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বল্লী ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের এম এ হাসান, তালা উপজেলার পাটকেলঘটা বাজারের নৈশপ্রহরী আবদুর রহিম,আশাশুনির কাকবাসিয়া গ্রামের কলেজ প্রভাষক রেজাউল করিম ও কালীগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামের গৃহবধূ রাশেদা খাতুন। তাঁদের কারো শরীরে করোনাভাইরাস ধরা পড়েনি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।