
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরায় জলবায়ু সুবিচারের দাবিতে পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই পদযাত্রা থেকে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা ও উপকূল রক্ষায় বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান গঠনের দাবি জানানো হয়।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) সাতক্ষীরা শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক থেকে গ্রীন কোয়ালিশন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক এবং শিক্ষা সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিমের যৌথ উদ্যোগে এই পদযাত্রা বের হয়। পদযাত্রাটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই স্থানে ফিরে আসে।
সেখানে পদযাত্রা পরবর্তী সমাবেশে বক্তারা উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততা বৃদ্ধি, জীবিকার সংকট, ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি এবং মিঠাপানির ঘাটতির দীর্ঘমেয়াদি সংকট তুলে ধরেন।
তারা বলেন, দেশের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হলেও উপকূলীয় অঞ্চলের উন্নয়নে কোনো বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান নেই। উপকূল রক্ষা, পরিকল্পিত উন্নয়ন ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পুনর্বাসনে উপকূল উন্নয়ন বোর্ড গঠন করা এখন সময়ের দাবি।
বক্তার জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর ন্যায্য ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিতকরণ, আন্তর্জাতিক পরিম-লে জলবায়ু তহবিল বৃদ্ধি, সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় এলাকার লবণাক্ততা প্রতিরোধ, মিঠাপানির সংরক্ষণ ও টেকসই কৃষি সহায়তা বাড়ানো, জেলেদের নিরাপত্তা, জীবিকা রক্ষা ও দুর্যোগ সহনশীল অবকাঠামো নির্মাণে বিশেষ বরাদ্দ প্রদান এবং যুব, নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে স্থানীয় জ্ঞানভিত্তিক টেকসই জলবায়ু পরিকল্পনা প্রণয়নের দাবি জানান।
এই কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক আজাদ হোসেন বেলাল।
বক্তব্য দেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন, সিনিয়র সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জি, জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব আলী নূর খান বাবুল, পরিবেশ কর্মী মাধব চন্দ্র দত্ত, গ্রীন কোয়ালিশনের যুগ্ম সম্পাদক এম বেলাল হোসাইন ও বিপ্লব হোসেন, শিক্ষা সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিমের সভাপতি আব্দুর রহমান নীরব প্রমুখ।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) সাতক্ষীরা শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক থেকে গ্রীন কোয়ালিশন, গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক এবং শিক্ষা সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিমের যৌথ উদ্যোগে এই পদযাত্রা বের হয়। পদযাত্রাটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই স্থানে ফিরে আসে।
সেখানে পদযাত্রা পরবর্তী সমাবেশে বক্তারা উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততা বৃদ্ধি, জীবিকার সংকট, ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি এবং মিঠাপানির ঘাটতির দীর্ঘমেয়াদি সংকট তুলে ধরেন।
তারা বলেন, দেশের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হলেও উপকূলীয় অঞ্চলের উন্নয়নে কোনো বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান নেই। উপকূল রক্ষা, পরিকল্পিত উন্নয়ন ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পুনর্বাসনে উপকূল উন্নয়ন বোর্ড গঠন করা এখন সময়ের দাবি।
বক্তার জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর ন্যায্য ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন নিশ্চিতকরণ, আন্তর্জাতিক পরিম-লে জলবায়ু তহবিল বৃদ্ধি, সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় এলাকার লবণাক্ততা প্রতিরোধ, মিঠাপানির সংরক্ষণ ও টেকসই কৃষি সহায়তা বাড়ানো, জেলেদের নিরাপত্তা, জীবিকা রক্ষা ও দুর্যোগ সহনশীল অবকাঠামো নির্মাণে বিশেষ বরাদ্দ প্রদান এবং যুব, নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে স্থানীয় জ্ঞানভিত্তিক টেকসই জলবায়ু পরিকল্পনা প্রণয়নের দাবি জানান।
এই কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক আজাদ হোসেন বেলাল।
বক্তব্য দেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন, সিনিয়র সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জি, জেলা নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব আলী নূর খান বাবুল, পরিবেশ কর্মী মাধব চন্দ্র দত্ত, গ্রীন কোয়ালিশনের যুগ্ম সম্পাদক এম বেলাল হোসাইন ও বিপ্লব হোসেন, শিক্ষা সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিমের সভাপতি আব্দুর রহমান নীরব প্রমুখ।

