আমজাদ হোসেন মিঠু, শ্যামনগর থেকে: আসন্ন শারদীয়া দূর্গাপূজা আনন্দঘন পরিবেশে উদযাপনের লক্ষে শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের পূজা মন্ডপগুলিতে নগত অর্থ বিতরন করেন সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের পিপি ও শ্যামনগর সদর ইউপি চেয়ারম্যান এ্যাড. এস এম জহুরুল হায়দার (বাবু)।
২৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) বিকাল ৪ টার সময় শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের আয়োজনে ইউপি হল রুমে নগত অর্থ বিতরন অনুষ্ঠিত হয়।
নগত অর্থ প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগর সদর ইউনিয়ন পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি শিক্ষক পরিমল কর্মকার, সম্পাদক দেবাশিষ চক্রবর্তী, সদর ইউপি সেক্রেটারী মো: আমিনুর রহমান, শ্যামনগর উপজেলা অনলাইন নিউজ ক্লাবের সাবেক সভাপতি মারুফ হোসেন (মিলন), ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান, মলয় কুমার গায়েন ঝন্টু, মাসুদ হোসেন, আব্দুল জলিল,আজিবর রহমান, আবু বকর সিদ্দিক সহ শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের ১০ টি পূজা মন্ডপের পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি সম্পাদক বৃন্দ।
এসময় সদর ইউনিয়নের ১০ টি পূজা মন্ডপ নকিপুর হরিতলা পূজা মন্ডপ, নকিপুর সারবজনীন ব্রম্নন পাড়া পূজা মন্ডপ, নকিপুর শিবপাড়া পূজা মন্ডপ, চন্ডিপুর পূজা মন্ডপ, চন্ডিপুর বাসস্টান্ড পূজা মন্ডপ,গোপালপুর শিবতলা পূজা মন্ডপ,দক্ষিন গোপালপুর পূজা মন্ডপ, চিংড়াখালী পূজা মন্ডপ, ফুলবাড়ী পূজা মন্ডপ, নকিপুর জমিদার বাড়ী পূজা মন্ডপ গুলোতে নগত দুই হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
কলারোয়ায় চুরির অপরাধে দোকান কর্মচারীর গলায় জুতার মালা দেওয়ায় দোকান মালিকসহ আটক দুই
কলারোয়া ব্যুরো।। কলারোয়ায় টাকা ও মালামাল চুরির অভিযোগে প্রকাশ্যে দুই কর্মচারীকে জুতার মালা পরিয়ে নির্যাতন করার অভিযোগ উঠেছে দোকান মালিকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দোকান মালিকসহ দু'জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সকালে কলারোয়া পৌর এলাকার স্টার ফ্যাশন নামে একটি দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, স্টার ফ্যাশনের মালিক তরিকুল তার দোকানের দুই কর্মচারী আহাদ ও লিটনের বিরুদ্ধে সিসি ক্যামেরা বন্ধ রেখে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ টাকা ও মালামাল চুরির অভিযোগ আনেন। এ ঘটনায় তাদের গলায় জুতার মালা পরিয়ে নির্যাতন করে আটকে রাখেন। পরে ওই ঘটনার ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে পুলিশ দোকান মালিককে আটক করে।
এ বিষয়ে কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. নাসির উদ্দিন মৃধা বলেন, বিষটি পুলিশের নজরে আসার পর দোকান মালিক তরিকুল ইসলাম ও তার ভাই সাইদুল ইসলামকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া নির্যাতনের শিকার দুই কর্মচারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।