
আব্রাহাম লিংকন: আগামী ২২ শে জানুয়ারী শুটিং শুরু হচ্ছে খন্ড নাটক‘‘সেক্রিফাইজ লাভ’’নাটকটি লিখেছেন-ভেটখালী গ্রামের বিমল সরদারে পুত্রবধু, আতরজান মহিলা কলেজের ছাত্রী মেঘান্বিতা সরদার বন্যা। নাটকের মূল কাহিনী গড়ে উঠেছে দুই বন্ধুর একজন প্রেমিকা নিয়ে।দুজনই একজনকে ভালোবাসে।ভালোবাসার মানুষকে পেতে কে কাকে করবে সেক্রিফাইজ।প্রতিটি দৃশ্য ভালোবাসার নিবিড় বন্ধনে আকৃষ্ট করে রচনা করা হয়েছে।যা দর্শক রোমান্স পাবে।এই নাটকের মাধ্যমে দর্শক উপভোগ করতে পারবে বন্ধুত্ব কাকে বলে।প্রকৃত বন্ধুর সঙ্গা কি? নাটক প্রসঙ্গে লেখিকার সাথে কথা হলে তিনি বলেন-
ছোট থেকে লেখার প্রতি আমার কোন আগ্রহ ছিলনা।আমি যে লেখিকা হবো তা ছিল আমার কল্পনা অতিত।আমার স্বামী বতর্মান বাংলাদেশের নাম করা পরিচালক,লেখক ও অভিনেতা মৃত্যুঞ্জয় সরদার উচ্ছ্বাস।আসলে তিনি আমাকে হাতে কলমে শিখিয়েছেন কিভাবে নাটক লিখতে হয়।এজন্য প্রচুর পড়া শুনা করতে হয়।নানান বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হয়।নাটকটি যেকোন একটা বেসরকরকারী চ্যানেলে সম্প্রচার হবে।আমার সব চেয়ে ভালোলাগার যায়গা হলো-আমার রচিত নাটকের হিরো হিসাবে অভিনয় করবেন আমার স্বামী মৃত্যুঞ্জয় সরদার উচ্ছ্বাস। এবং অভিনেত্রী তাবাচ্ছুম মিথিলা,আরেকজন হলেন অনিক হুমায়ূন।নাটকটি পরিচালনা করেছেন-সাইফুদ্দিন সরোয়ার অনিক। আমার জন্য আর্শিবাদ করবেন,আমি যেন আপনাদের সুন্দর সুন্দর নাটক উপহার দিয়ে শ্যামনগর তথা সাতক্ষীরা জেলার নাম উজ্জ্বল রাখতে পারি।সর্বপরি আমার স্বামীকে ছাড়া আর কিছুই বুঝিনা আর্শিবাদ করবেন আমি যেন আমৃ্ত্যু তার ছায়া তলে থেকে মৃত্যু বরণ করতে পারি।
আতরজান মহিলা কলেজের মেঘান্বিতা নাটক লেখিকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ আগামী ২২শে জানুয়ারী তারিখে শুটিং শুরু হচ্ছে খন্ড নাটক‘‘সেক্রিফাইজ লাভ’’নাটকটি লিখেছেন-আতরজান মহিলা কলেজের ছাত্রী মেঘান্বিতা সরদার বন্যা।নাটকের মূল কহিনি গড়ে উঠেছে দুই বন্ধুর একজন প্রেমিকা নিয়ে।দুজনই একজনকে ভালোবাসে।ভালোবাসার মানুষকে পেতে কে কাকে করবে সেক্রিফাইজ।প্রতিটি দৃশ্য ভালোবাসার নিবিড় বন্ধনে আকৃষ্ট করে রচনা করা হয়েছে।যা দর্শক রোমান্স পাবে।এই নাটকের মাধ্যমে দর্শক উপভোগ করতে পারবে বন্ধুত্ব কাকে বলে।প্রকৃত বন্ধুর সঙ্গা কি? নাটক প্রসঙ্গে লেখিকার সাথে কথা হলে তিনি বলেন- ছোট থেকে লেখার প্রতি আমার কোন আগ্রহ ছিলনা।আমি যে লেখিকা হবো তা ছিল আমার কল্পনা অতিত।আমার স্বামী বর্তমান বাংলাদেশের সুনামধন্য পরিচালক,লেখক ও অভিনেতা মৃত্যুঞ্জয় সরদার উচ্ছ্বাস।আসলে তিনি আমাকে হাতে কলমে শিখিয়েছেন কিভাবে নাটক লিখতে হয়।এজন্য প্রচুর পড়া শুনা করতে হয়।নানান বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হয়।নাটকটি যেকোন একটা বেসরকরকারী চ্যানেলে সম্প্রচার হবে।আমার সব চেয়ে ভালোলাগার যায়গা হলো-আমার রচিত নাটকের হিরো হিসাবে অভিনয় করবেন আমার স্বামী মৃত্যুঞ্জয় সরদার উচ্ছ্বাস। এবং হিরোইন তাবাচ্ছুম মিথিলা,আরেকজন হলেন অনিক হুমায়ূন।নাটকটি পরিচালনা করেছেন-সাইফুদ্দিন সরোয়ার অনিক। আমার জন্য আর্শিবাদ করবেন,আমি যেন আপনাদের সুন্দর সুন্দর নাটক উপহার দিয়ে শ্যামনগর তথা সাতক্ষীরা জেলার নাম উজ্জ্বল রাখতে পারি।সর্বপরি আমার স্বামীকে ছাড়া আর কিছুই বুঝিনা। আর্শিবাদ করবেন আমি যেন আমৃ্ত্যু তার ছায়া তলে থেকে মৃত্যু বরণ করতে পারি।
ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলায় নাটকের শ্যুাটিং হবে বলে জানা গেছে।