নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রক্কলন ব্যায় তিনগুন দেখিয়ে পৌর দিঘি ও পাকাপুলের সৌন্দর্যবর্ধনের টেন্ডার আহবানের গুরুতর অভিযোগ আছে পৌর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।
কার্যদেশ পাওয়া ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান অরিন এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধীকারী এম এ মজনু সাতনদীকে জানান, গত ২০১৯ সালে পৌরদিঘীর লাইটিং এবং পাকাপুল ব্রিজের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য টেন্ডার আহবান করা হয়। যার প্রাক্কলন মূল্য ছিল ১৯ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা। ৩ জন দরপত্র দাখিল করে তৃতীয় অবস্থানে থেকে কার্যাদেশ পান তিনি। কিন্তু কার্যাদেশ পাওয়ার পর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে হটিয়ে দিয়ে কাউন্সিলর কাজী ফিরোজ হাসান বলেন আমরা আমাদের মনপুত লোক দিয়ে কাজ করাবো। চাপ প্রয়োগ করে কার্যাদেশ পাওয়া ঠিকাদারকে দিয়ে কাজ না করিয়ে পছন্দের লোক দিয়ে কাজ শুরু করান কাউন্সিলর।
ইতোমধ্যে পৌরদিঘীর লাইটিং এর কাজ শেষ হয়েছে। এখানে ৮ ইঞ্চির পরিবর্তে ৬ ইঞ্চি লাইট ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে নামমাত্র খরচ করে পাঁচলক্ষ টাকার বিল তোলা হয়েছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগের বাধার কারণে পাকাপুল ব্রিজের সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ আটকে গেছে।
কাউন্সিলর কাজী ফিরোজ হাসান জানান, এ ধরনের ঘটনা আমার জানা নেই।