প্রেস বিজ্ঞপ্তি: যুব নেতৃত্বে সাতক্ষীরা পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা শহরের বিভিন্ন স্থান (সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব, শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক, বড়বাজার, বাস টার্মিনাল) প্রদক্ষিণ করে সদর উপজেলার পৌরসভা, হোটেল পানসি, কোরাইস ফুড পার্কে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা সিডো, সাতক্ষীরা বাস্তবায়নে একশনএইড বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় একশন ফর ট্রান্সফরমেশন প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন স্থানে যুব -নেতৃত্বে বর্জ্য ব্যবন্থাপনা বিষয়ে সচেতনতামুলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল: ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সঠিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতন করা। পচনশীল বর্জ্য থেকে জৈব সার উৎপাদন এবং পুনরায় ব্যবহার যোগ্য বর্জ্য সংরক্ষণ/ প্রক্রিয়াজাতকরণ। জৈব সার বিক্রয় যোগ্য করার মার্কেট চ্যানেল সম্পর্কে বোঝানো। কেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়ে সচেতনতা প্রচারণা এত গুরুত্বপূর্ণ উপরোক্ত বিষয়ে সচেতন করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং বর্জ্য নিস্কাশন একটি গুরুতর সমস্যা । আমরা যদি সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতন না হই তাহলে এটি বায়ূ দূষণ, জল দূষণ এবং মাটি দূষণের মতো গুরুতর সমস্যার দিকে নিয়ে যাবে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ছোট অভ্যাস করে আমরা একটি বিশাল পার্থক্য করতে পারি এজন্য আমাদের সকলকে দেনন্দিন জীবনে (থ্রীআর) অনুশিলন করতে হবে। রি ডিউজ: একক ব্যবহারের পণ্য সর্বাধিক বিশেষত প্লাস্টিক পদার্থের ব্যবহার কমানোর চেষ্টা করা। রি ইউজ: সর্বদা জীবনের জিনিসগুলোকে পুনরায় ব্যবহার করার চেষ্টা করা। রি সাইকেল: নিস্পত্তি করা ব্যতিত অন্য জিনিসগুলো পুনর্ব্যবহার বা পুন:র্ব্যবহারের জন্য সর্বাধিক চেষ্টা করতে হবে। উক্ত ক্যাম্পেইনের সময় দেখা যায় বিভিন্ন সথানে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলে রাখছে। নিদিষ্ট স্থানে ময়লা রাখছে না। দুগর্ন্ধ ছড়াচ্ছে, মানুষের চলাচলে বিগ্ন ঘটছে। সাতক্ষীরা বড় বাজারে বর্জ্য ফেলার স্থায়ী কোন ডাস্টবিন না থাকার কারনে বাজারের সকল বর্জ্য প্রাণসায়ের খালে ফেলে রাখছে। বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছে যদি স্থায়ী কোন ডাস্টবিন থাকতো তাহলে সেখানেই ময়লা ফেলতো। তারা ডাস্টবিনের স্থাপনের জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন।
যুব নেতৃত্বে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক ক্যাম্পেইন
পূর্ববর্তী পোস্ট