ইয়ারব হোসে: ৭০লাখ টাকা ব্যায়ে পাঁকা রাস্তা নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুনীতির অভিযোগ উঠেছে। ব্যবহার করা হচেছ নিন্ম মানের ইট। দূনীতি ও অনিয়মের অভিযোগে এলাকাবাসি রাস্তার কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। সদর উপজেলার মাধবকাঠি বাজারের দক্ষিণ দিকের মোড় হতে বাজার পর্যন্ত এক কিলোমিটার পাঁকা রাস্তা নির্মাণে অনিয়ম হচেছ।
একটি দায়িত্বশীল সুত্র জানান, সদর উপজেলার অন্যনোর মোড় নামক স্থান থেকে মাধপকাঠি গ্রামের ভিতর দিয়ে এক কিলোমিটার নতুন পাঁকা রাস্তার নির্মানে ৭০ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কাজটি বাস্তবায়ন করছে স্থানীয় সরকার বিভিাগ। নির্মান কাজ পেয়েছেন ঠিকাদার সিরাজ হোসেন তার আত্বীয় মুজিবুর রহমান। ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ানের ৭নং ওর্য়াডের ইউপি সদস্য সুমন সানা অভিযোগ করেন ৭০ লাখ টাকা ব্যায়ে পাঁকা রাস্তা নির্মানে ব্যাপক অনিয়ম দূনীতির করছে ঠিকাদার। ঠিকাদার তার নিজস্ব ভাটা থেকে পড়ে থাকা ইটের গুড়ো রাস্তার উপরে দিয়েছে। তার উপর নিন্মমানের ইটের খোয়া দেয়া হচেছ। রাতে ট্রলিতে করে ইটের ঘ্যাস দেয়া হয়েছে।
যে ইট দিয়ে খোয়া দেয়া হচেছ রাস্তা এক বছর পরে নষ্ট হয়ে যাবে। রাস্তা খুড়ে দেখলে দেখা যাবে ঘ্যাস দেয়া হয়েছে। রাস্তায় ঘ্যাস ও আমা ইট দেওয়া কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। মাধবকাঠি গ্রামের ফারুক হোসেন, সোহারাব হোসেন, আকলিমা খাতুৃন জানান, অনেক দিন পরে পাঁকা রাস্তা হচেছ। কিন্ত রাস্তায় নিন্ম মানের ইট দেওয়া হচেছ। রাতের আধাঁরে ট্রলিতে করে ঘ্যাস নিয়ে এসে রাস্তায় দেওয়া হয়েছে। তার উপর দেওয়া হয়েছে আমা ইট। এভাবে রাস্তার কাজ হলে রাস্তা অল্প দিনে নষ্ট হয়ে যাবে। দূনীতির অভিযোগে কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
কাজ তদারকি করছে উপ সহকারি প্রকৌশলি মামুন হোসেনের সঙ্গে ০১৭১৪ ০৬৩৬০২ মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জাানন, এ মুহুর্তে তিনি জানাতে পারছেন না কত টাকার কাজ। কোন প্রকার অনিয়ম হলে সেটি দেখা হবে। উপজেলা প্রকৌশলী শফিউল ইসলাম জানান, কাজের বিষয়ে তার বিস্তারিত তথ্য জানা নেই। পরে জানানো যাবে অনিয়ম হচেছ কিনা।