মণিরামপুর প্রতিবেদক:
প্রধানমন্ত্রীর নিকটতম আত্মীয় পুলিশ প্রধানের নাম এমপি মন্ত্রীদের নাম উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের নাম পরিচয় দিয়ে ব্যবসা ও চাকরির কথা বলে ২৫লক্ষ টাকা গ্রহণ করে। সরোজমিনে মনিরামপুর ১৭নং মনোহরপুর ইউনিয়নে প্রবেশ করলে এলাকার একাধিক ব্যাক্তির সাক্ষাৎকালে বেরিয়ে আসে অনেক অজানা তথ্য। প্রতারক চক্রটি প্রায় দুই বছর পূর্বে এই ঘটনাটি ঘটিয়েছিল।
ভূক্তভোগী নজরুল ইসলাম জানান, ৩টি সরকারি চাকরির জন্য পুলিশ কনস্টেবল এন এস আই এসেন্সিয়াল ড্রাগ কোম্পানি বিষয়টি এলাকার ব্যাক্তিরা জানে ব্যবসা ও সরকারি চাকরি দেবে বলে প্রতারক আমিনুল ইসলাম ( টুঈিপাড়া )২০১৯সালে রুস্তম ফকির মাধ্যমে প্রতারক প্রথমে ১০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় ।কিছুদিন অতিবাহিত হলে মহাপ্রতারক আবার ফেসবুকে নেতা মন্ত্রী ও প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ছবিও নাম ভাঙ্গিয়ে নতুন সু- কৌশল অবলম্বন করে ব্যাংক একাউন্টে,এস এ পরিবহনে,বিভিন্য বিকাশ নাম্বারে চাকরি দেয়ার কথা বলে আরও ধাপে ১৫ লক্ষ্য টাকা নেয়।মোট ২৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে এদিকে নজরুলের পরিবারকে করেছে সর্বশান্ত।টাকা ফেরত চাইলে আজ দিবে কাল দেবে এইভাবে কালক্ষেপণ করে আসছেপ্রতারকরা।ব্যবসার ও চাকুরির টাকা ফেরত চাইতে গেলে জীবন নাশের হুমকি দেই প্রতারকচক্রটি। ঐ প্রতারকের প্রায় ২৫টি মোবাইল সিম রয়েছে যা বতর্মানে সবগুলো বন্ধ।টুঈিপাড়াই আমিনুলের তথ্য নিলে নির্ভরযোগ্য সুত্র থেকে জানা যায় আমিনুল ঢাকাই নেতা দের সাথে থাকে প্রতারক আমিনুল সরদারের তিনটি স্ত্রী।টাকার বিষয়ে তিন স্ত্রী ও মাতা সহ সবাই অবগত আছেন বলে জানা যায়।নজরুল ইসলাম জানান,আমার ওপরিবারের উপর যে কোন সময় হামলা হতে পারে এবং মৃত্যু হতে পারে।তবে এর জন্য দায়ী থাকবেন প্রতারক চক্রটি।এমন আশঙ্কা করছেন এলাকার সচেতন মহল ও সাধারণ জনগণ।অবশেষে নিরুপায় হয়ে ভূক্তভোগী নজরুল ইসলাম ধাবক বিজ্ঞ আমলী আদালত মনিরামপুর যশোর একটি মামলা করেন। তাং-১৪/০৬/২২খ্রিঃ যার -সি আর- নং ৪৪০/২০২২খ্রিঃ।বর্তমান মামলাটি সি আই ডি তদন্ত শেষ হয়েছে। বর্তমানে ভ‚ক্তভোগীরা বিচারের অপেক্ষায় আছে।