আজ বৃহস্পতিবার জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে।
জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৩ লাখ ৪৭ হাজার ১৮ জন এবং মারা গেছেন ২ লাখ ৯৭ হাজার ১৯৭ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ৫৪৭ জন।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ লাখ ৯০ হাজার ৪০৬ জন এবং মারা গেছেন ৮৪ হাজার ১১৯ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ২ লাখ ৪৩ হাজার ৪৩০ জন।
যুক্তরাষ্ট্রের পর সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রয়েছে রাশিয়ায়। সেখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৪২ হাজার ২৭১ জন এবং মারা গেছেন ২ হাজার ২১২ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৪৮ হাজার ৩ জন।
যুক্তরাষ্ট্রের পর এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছেন যুক্তরাজ্যে। দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৩৩ হাজার ২৬৪ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৩০ হাজার ৯৮৫ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩২ জন।
এ ছাড়া, ইউরোপের দেশ স্পেনে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ২৮ হাজার ৬৯১ জন, মারা গেছেন ২৭ হাজার ১০৪ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৪০ হাজার ৮২৩ জন। ইতালিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ১০৪ জন, মারা গেছেন ৩১ হাজার ১০৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ১২ হাজার ৫৪১ জন। ফ্রান্সে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ১৮৪ জন, মারা গেছেন ২৭ হাজার ৭৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫৮ হাজার ৭৮৬ জন। জার্মানিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৭৪ হাজার ৯৮ জন, মারা গেছেন ৭ হাজার ৮৬১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৭০০ জন।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরানে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ১২ হাজার ৭২৫ জন, মারা গেছেন ৬ হাজার ৭৮৩ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৮৯ হাজার ৪২৮ জন। তুরস্কে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ১১৪ জন, মারা গেছেন ৩ হাজার ৯৫২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৭১৫ জন।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিলেও। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৯০ হাজার ১৩৭ জন, মারা গেছেন ১৩ হাজার ২৪০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৭৮ হাজার ৪২৪ জন।
ভাইরাসটির সংক্রমণস্থল চীনে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪ হাজার ২৪ জন, মারা গেছেন ৪ হাজার ৬৩৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৭৯ হাজার ২৪৬ জন।
উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১৭ হাজার ৮২২ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মারা গেছেন ২৬৯ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ৩৬১ জন।