আজ মঙ্গলবার জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে।
জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৪ লাখ ৭৭ হাজার ৪২৬ জন এবং মারা গেছেন ১ লাখ ৭০ হাজার ৩২৪ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৬ লাখ ৪৭ হাজার ৬৩২ জন।
করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৩৭০ জন এবং মারা গেছেন ৪২ হাজার ৩৩৫ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৭২ হাজার ৭৬১ জন।
যুক্তরাষ্ট্রের পর সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রয়েছে ইউরোপের দেশ স্পেনে। সেখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ২১০ জন এবং মারা গেছেন ২০ হাজার ৮৫২ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৮০ হাজার ৫৮৭ জন।
যুক্তরাষ্ট্রে পর এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছেন ইউরোপের আরেক দেশ ইতালিতে। দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ২৪ হাজার ১১৪ জন মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৮১ হাজার ২২৮ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৪৮ হাজার ৮৭৭ জন।
এ ছাড়া, ফ্রান্সে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮০ জন, মারা গেছেন ২০ হাজার ২৯২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩৮ হাজার ৩৬ জন। জার্মানিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৬৫ জন, মারা গেছেন ৪ হাজার ৮৬২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৯১ হাজার ৫০০ জন। যুক্তরাজ্যে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ২৫ হাজার ৮৫৬ জন, মারা গেছেন ১৬ হাজার ৫৫০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪৪৬ জন।
ভাইরাসটির সংক্রমণস্থল চীনে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৪৯ জন, মারা গেছেন ৪ হাজার ৬৩৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৭৭ হাজার ৭৭৫ জন।
উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ২ হাজার ৯৪৮ জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। মারা গেছেন ১০১ জন। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন ৮৫ জন।
সুত্র: ডেইলিস্টার