গত ৩১ ডিসেম্বর '২৪ সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক পত্রদূত পত্রিকায় "সাতক্ষীরা সিটি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শিহাব উদ্দীনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমান পেয়েছে তদন্ত কমিটি" শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। সংবাদে উপাধ্যক্ষ আলতাফ হোসেন প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন বলা হয়েছে। যা সম্পুর্ন মিথ্যা। বরং তার কাছ থেকে জোরপূর্বক অনাপত্তি লিখে নেয়া হয়েছে। আমি কোন কারণ দর্শানো নোটিশ পাইনি। ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর আমার অফিস কক্ষে কতিপয় শিক্ষক ও কর্মচারী তালা ঝুলিয়ে দেয় এবং জীবন নাশের হুমকী প্রদান করে। আমি কলেজে যেতে পারিনি এবং সদর থানায় এব্যাপারে একটি জিডি (নং ২৬২, তাং ৫/১০/২৪) করি। তৎকালীন সভাপতি ডিসি মহোদয়ের কাছ থেকে ১ মাসের চিকিৎসা ছুটি গ্রহন করি। সেই সময় আমার অনুপস্থিতিতে উদ্দেশ্য মূলক ভাবে এক তরফা তদন্ত অনুষ্ঠিত হয় এবং আমাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তদন্ত রিপোর্টে ৮৫ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়েছে। কিন্তু ৮৭ লক্ষ ৭৪ হাজার ৮৮১ টাকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বরাবর ভিন্ন ভিন্ন তারিখে সোনালী সেবা প্রদান করা হয়। এছাড়া মহামান্য হাই কোর্টে রিট পিটিশন করলে আমার পক্ষে স্থগিত আদেশ, রুলজারী এবং বেতন ভাতাদিসহ সকল সুযোগ সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
-- ড. মোঃ শিহাবুদ্দীন
অধ্যক্ষ
সাতক্ষীরা সিটি কলেজ।