
আমিরুল ইসলাম রাজীব: ধুলিহর ইউনিয়নের ভালুকা চাঁদপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া বেতনা নদীর আমোদখালি বিল সংলগ্ন আমোদখালি স্লুইচ গেটের সামনে পলি জমাট বাধার কারণে ২৭ টি গ্রামের ২১টি বিলের ফসলের জমি পানিতে জলাবদ্ধ ছিল। সোমবার (২৬ আগস্ট) সোমবার এলাকার কৃষকদের সেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে দীর্ঘ ১০ দিন অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে স্লুইচ গেটের সামনে নদীর ভীতরের পলি অপসরণ করা সম্ভব হয়েছে। এ কাজটি করার জন্য ১৪নং ফিংড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, পানি ব্যবস্থাপনা এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ শামছুর রহমান ও ৮নং ধুলিহর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান (বাবু) কৃষকদের মাঝে অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতা যুগিয়ে ছিলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাতক্ষীরা ডিভিশন-২ নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আরিফউজ্জামান খান, ব্লু-গোল্ড প্রোগ্রামের জোনাল কো-অর্ডিনেটর মোঃ জয়নাল আবেদীন, সিভিল প্রকৌশলী মোঃ শহিদুল্লাহ। আরো উপস্থিত ছিলেন আমানুল্লাহ, অচিন্ত কুমার ও মোঃ আব্দুর রকিব ও পূর্ব আমোদখালী এবং গোবরদাড়ী পানি ব্যবস্থাপনা দলের সদস্য বৃন্দ। নির্বাহী প্রকৌশলী মহোদয় কৃষকদের স্বেচ্ছাশ্রম ও আন্তরিকতায় ভূয়সী প্রশংসা করেন। গেটের পাট উত্তোলন পূর্বক তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে, আরো বলেন পরবর্তি সময়ে কোন স্বার্থন্বেষী মহল যেন অপ্রয়োজনে পানি তোলার সুযোগ নিতে না পারে সে ব্যাপারে উপস্থিত সকলকে সজাগ থাকার পরমার্শ দেন।