তিনি বলেন, ‘শুধু জনগণের সহযোগিতা চাই এই জন্য যে, এই রোগের প্রাদুর্ভাবটা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে। সেদিকে সবাইকে সচেতন থাকা। এটা একান্তভাবে অপরিহার্য। সবাইকে আবারো বলবো, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে যেসব নির্দেশিকা যাচ্ছে, সেগুলো যথাযথভাবে মেনে চলবেন।’
আজ সোমবার সকাল ১০টায় করোনা পরিস্থিতি নিয়ে গণভবন থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বক্তব্যকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের যারা সচিবরা রয়েছেন, যেহেতু এখন মন্ত্রণালয়ের কাজগুলো অনেকটা সীমিত হয়ে গেছে, আমি একেকটা জেলায় একেকটা সচিবকে দায়িত্ব দিয়েছি। ত্রাণ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা কাজগুলো যথাযথভাবে হচ্ছে কি না, তারা সেসব জেলার খোঁজ-খবর নেবেন এবং সেই রিপোর্টটা আমাকে দেবেন। সঙ্গে সঙ্গে আমাদের যারা দলীয় লোকজন আছেন, তাদেরকে আমার নির্দেশ দেওয়া আছে, একেবারে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কমিটি করে দেবে। সেখানে সত্যিকার যাদের ত্রাণ পাওয়ার কথা, তারা যাতে পায়, সেই তালিকা করতে তারা সহযোগিতা করবে।’