
নিজস্ব প্রতিবেদক: নিজের মেয়ে ও জামাই, ভাই ও ভাইপোর নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সদর উপজেলার হাজিপুর গ্রামের জামাতের মহিলা রোকন চন্দনা খাতুন বাদি এ অভিযোগ করা হয়েছে।
সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা মৃত মেছের মুন্সির মেয়ে রূপভান খাতুন জানান তিনি সৌদি আরবে যান কাজের জন্য। একই সাথে তার বোন চন্দনা যান সৌদি আরবে। দুই বোন এক সাথে থেকে তিনি টাকা আয় করে জমা রাখতো চন্দনার কাছে। পরে তিনি সৌদি আরব থেকে যান জর্দান যান।ওখানে টাকা টাকা পাঠাতেন ছোট বনের কাছে।পরে দেশে ফেরে চন্দনা।দেশে আসার পর চন্দনার কাছে টাকা পাঠান ট্রাক ক্রয়ের জন্য। কিন্তু চতুর চন্দনা কৌশলে তার নামে কিস্তিতে ট্রাক ক্রয় করেন।এরপর কয়েক দফায় তার আপন মেয়ে মুক্তা ও জামাই জাহাঙ্গীর হোসেনের কাছে টাকা পাঠান তিনি।এভাবে তার বোনের কাছে প্রায় ১৪ লাখ টাকা দিয়েছেন।সম্প্রতি তিনি বাড়িতে ফিরে তার বোনের কাছে টাকা চান।বোন সব টাকার কথা অস্বীকার করেন।এ নিয়ে এলাকাবাসি কয়েকদফা শালিশ বসানোর জন্য তার বোনকে ডাকেন।কিন্তু তিনি শালিশে উপস্থিত হননি।তিনি বলেন নিজের বোনের কাছে টাকা জমা রেখে এখন আমি ভিখারির মত পথে পথে ঘুরে বেড়ায়। আমার কোন ঠিকানা নেই।ভাইয়ের বাড়িতে থাকতে হচেছ।এরই জের ধরে তার বোন বাদি হয়ে তার , আপন মেয়ে মুক্তা, জামাই জাহাঙ্গীর হোসেন, ভাই শুকুর আলীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।