নিজস্ব প্রতিবেদক:  সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১১ নং ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন ও  দোয়া প্রত্যাশী, ছাত্র ও যুব লীগের সাবেক সহ সভাপতি সোহারব হোসেন সাজু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মাদকমুক্ত, উন্নত, সমৃদ্ধ ইউনিয়ন হিসেবে উপহার দিতে আগামী  নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী।

তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া তৃর্ণমুলের একজন জনবান্ধব আওয়ামীলীগ নেতা। তৃনমূলের একজন কর্মীই বুঝবে তৃর্ণমুলের ব্যাথা বেদনা, সে কারণে প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন তিনি। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই ছাত্রলীগ ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।

একজন সমাজ সেবক, রাজনীতিবিদ। আওয়ামী রাজনীতির পাশাপাশি মানুষের বিভিন্ন সুখে দুঃখে পাশে থেকে নিজেকে একজন জনবান্ধব নেতা হিসাবে গড়ে তুলেছেন। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে আওয়ামীলীগ এর নেতৃবৃন্দের সাথে ধারাবাহিক যোগাযোগ ও সমন্বয় রেখে মানুষের দোয়া ও সমর্থন প্রত্যাশার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গুনান্নিত এই নেতা রাজপথে সাহসীকতার সাথে আন্দোলন লড়াই-সংগ্রামে থেকে সকলকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন ।

তিনি ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের বিভিন্ন স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা ও মন্দিরের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজে নিজ অর্থায়নে সহযোগিতা করা সহ হতদরিদ্র মানুষের সেবা করার মাধ্যমে আওয়ামীলীগের ভাবমুর্তিকে উজ্জল করার চেষ্টা করছেন। সমাজ সেবায় তিনি ছাত্রজীবন থেকেই নিজেকে সম্পৃক্ত করেছেন। দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার পর থেকে প্রতিটি গ্রাম, ওয়ার্ড পর্যায়ে দলীয় কার্যক্রমকে প্রসারিত করতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন এ নেতা। ফলে  ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে রয়েছে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা।

আগামী ইউপি নির্বাচনের আমেজ শুরু হওয়ার পর থেকে ইতি মধ্যেই তার পক্ষে শুরু হয়েছে প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনা। জাতির জনকের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন একনিষ্ঠ কর্মী সোহারব হোসেন সাজু। তিনি মেধাবী ও প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ নেতৃত্ব পছন্দ করেন এবং নেতৃত্বের বিকাশ করতে জানেন ও ভালবাসেন। ইউনিয়নবাসীর মতে- সোহরাব হোসেন সাজু  একজন নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমিক, দানশীল ব্যাক্তি, জন-দরদী, দরিদ্র অসহায় মানুষের বন্ধু, নি:স্বার্থ সমাজ সেবক, সহজ-সরল ও সাদা মনের মানুষ, ক্লিন ইমেজের রাজনীতিবিদ।চলমান করোনা মহামারীতে মানুষ যখন ঘরবন্দী হয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছিলো ঠিক সেই সময় ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মানুষের মাঝে খাদ্য ও নগদ অর্থ সহায়তাসহ স্বাস্থ্যসেবায় গণসচেতনতা গড়ে তুলেছিলেন। জনবান্ধব আওয়ামীলীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শান্তি, গনতন্ত্র, উন্নয়নে অগ্রগতি দুর্নীতি ও মাদক মুক্ত রাষ্ট্র বিনির্মাণে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার ” গ্রাম হবে শহর ” বাস্তবায়নে আর্থসামাজিক গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার উন্নয়নে প্রচুর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন- চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে উন্নয়নের রুপকার জনবান্ধব, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলমান উন্নয়নের এসব কর্মকাণ্ডকে আরো তরান্বিত করার মাধ্যমে অত্র ইউনিয়নকে একটি পরিকল্পিত উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে জনগণের নিকট তুলে ধরব।

তিনি আরো বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও দল যদি আমাকে আগামী  নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেন, তাহলে আমি আমার সাংগঠনিক কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে নিষ্ঠার সাথে এলাকা ও দেশের জন্য কাজ করব এবং তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখতে পারব বলে মনে করি এবং নির্বাচনে জয়ী হয়ে জনগণের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন হবে। তৃর্ণমুলের কর্মী হিসাবে আমিই বুঝবো তৃনমুলের নেতা-কর্মীদের দুঃখ-বেদনা, তাই সব কিছু বিবেচনা করে দল তাকে মনোনয়ন দিবে বলেও তিনি বিশ্বাস করেন।