শেখ রিপজা হোসেন: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ফিংড়ীর জোড়দিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে ২কিলোমিটার রাস্তার কাজ শুরু করা হয়েছিল ২০১৯ সালের শুরু থেকে রাস্তার হাফ কিলোমিটার বালু দিয়ে ঠিকাদারের কোন খোজ নাই এমন দাবি এলাকার সাধারন জনগনের । এদিকে বালুর উপর দিয়ে চলাচল করতে জনদূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এলাকার মানুষের। সামনে চৈত বৈশাখ মাসে ইরি বরো ধান কাটার মৌসুম এই রাস্তা দিয়ে হাজারও বিঘা জমির ধান কেটে কৃষকরা বাড়িতে নিয়ে যায়। রাস্তাটি যদি দ্রুত সংস্কার না করা হয় তাহলে কৃষকদের বেকায়দায় পড়তে হবে বলে যানান কৃষকরা । কৃষি ব্যাংকের কর্মকর্তা শেখ সিদ্দিকুর রহমান বলেন আমাদের রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার না হলে আমরা ঠিক মতন চলাচল করতে পারছিনা। ঢালাই মেশিনের সরদার মোঃ বিপুল হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার ৫টা ঢালাই মেশিন আছে। এতে প্রতিদিন ১০০থেকে ১৫০ জন করে লেবার কাজ করে। আমাদের প্রতিদিন কষ্ট করে বালুর উপর দিয়ে ঢালায় মেশিনের ট্রলি সহ বিভিন্ন ধররেন মালামাল আনা নেয়া করতে হয়। এতে করে আমাদের কাজের সাইটে যেতে দেরি হয়ে যায়। রাস্তার কাজ ফেলে ঠিকাদারের আর কোন খোজ নাই, এমন ভাবে যদি রাস্তাটি সংস্কারের অভাবে ফেলে রাখা হয় তালহে আমাদের চলাচল করতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তার পাশে বাইতুল আতিক জামে মসজিদের ইমাম মাওঃ ফরিদ আহম্মেদ আরারী বলেন, ঠান্ডার সময় মসল্লীরা বাড়ি থেকে ওজু করে নামাজ পড়ার উদ্দেশে মসজিদে আসে কিন্তু রাস্তাটি বালু দিয়ে ফেলে রাখায় আবার কষ্ট করে মসল্লীদের পা ধুয়ে মসজিদের ভিতরে যেতে হয়, এতে করে জনসাধারণ সহ সকল যানবহন দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বলে যানান। যাতে দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার হয় এমন দাবি করেছেন এলাকার সাধারন জনগন ।