দীপক মিস্ত্রী, শ্যামনগর থেকে: শ্যামনগর উপজেলার ৯নং বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের আবাদ চন্ডিপুর মৌজার ৪৪৩ খতিয়ানের বিরাজ মোহনের ওয়ারেশের সম্পত্তি ভূষন গং, গীরেন্দ্র গং , বাউলি গংয়ের আত্মসাৎ করার লক্ষ্যে মরিয়া উঠেছে একই ইউনিয়নের আবাদ চন্ডিপুর গ্রামের আজিয়ার শেখের পুত্র ডাক্তার মো. আমিরুল শেখ। স্বর জমিনে দেখা যায় বর্তমান জরিপে সেটেলমেন্ট অফিসে ভুল কাগজপত্র দিয়ে তার নামে জমির রেকর্ড করিয়ে নেয়, তবে জমি মালিক রেকর্ড সংশোধনী মামলা করলে শ্যামনগর সেটেলমেন্ট অফিস তাদের ডিপি ভ্রমর্ত্য ঘোষণা করে প্রতিবেদন দাখিল করে। উক্ত প্রতিবেদন চাপা দিয়ে খুলনা জোনাল অফিসে ভুল কাগজপত্র দেখিয়ে পুনরায় জরিপের জন্য আবেদন জানায় একতরফাভাবে। খুলনা জোনাল থেকে দখল অনুযায়ী জরিপের জন্য জরিপের জন্য আসলে বিরাজ মোহনের ওয়ারেশ গোন বাধা প্রাপ্ত করে। কারণ অরিজিনাল মালিক চিকিৎসার জন্য মেডিকেল ভিসা নিয়ে ভারতে যাওয়ার জন্য পুনরায় সময় প্রার্থনা করে। সবকিছু চিন্তা ভাবনা করে মাঠ জরিপে আসা অফিসার তাদেরকে এক মাসের সময় ধার্য করে। অত্র এলাকার মেম্বার মতবউদ্দিন ও অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে আগামী ১০/০৭/২০২৩ তারিখে কাগজপত্র অনুযায়ী মাপ ধার্য করা হয়। তবে এই সকল ভূমি দস্যুর হাত থেকে অসহায় গরিব সংখ্যালঘু পরিবারের সময়-সম্পত্তি যাতে রক্ষা পায় সেজন্য অসহায় পরিবার সকলের কাছে আবেদন জানান। আবেদনকারী ভূষন গং,গীরেন্দ্র গং,বাউলি সহ সকলে চিৎকার করে বলতে থাকে কোথায় গেলে ন্যায় বিচার পাব, সকল কাগজপত্র পক্ষে থাকার পরেও আমাদের জমি দখল পারছি না। তবে বর্তমান জরিপে দেখা যায় বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের আবাদ চন্ডিপুর মৌজা,ও বুড়িগোয়ালিনী মৌজা অর্থের বিনিময়ে কার জমি কে কেটে নিয়েছে তা ভুলে ভরা অনতিবিলম্বে ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাছে দাবি করেছেন অত্র এলাকার জনসাধারণ যাতে অর্থলোভী ভূমি আত্মসৎকারীদের হাত থেকে কাগজপত্র অনুযায়ী তাদের সম্পত্তি তাদের কাছে আসুক।
জমি দখল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে ডাক্তার আমিরুল শেখ
পূর্ববর্তী পোস্ট