# প্রভাষক নাসিরউদ্দীনকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে বঙ্গবন্ধু পাঠাগারের অগ্নিসংযোগ মামলায় ফাঁসানো হয় ।
নিজস্ব প্রতিবেদক : চাঁদার টাকা না পেয়ে মিথ্যা মামলায় এক প্রভাষক ফাঁসানো সহ সামাজিকভাবে হ্ওে প্রতিপন্য করার অভিযোগ উঠেছে আমিনুল হক নামে এক মুহুরীর বিরুদ্ধে । বর্তমানে পুনরায় ফাঁসাতে নানা মুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন বলে বলে অভিযোগ ্ওই প্রভাষকের । বেগম খালেদা জিয়া কলেজের প্রভাষক নাসিরউদ্দিন জানান,
তার ভাবী দাবী করা ঐ মহিলা প্রথমে জমি উদ্ধারের টেন্ডার দেন দহাখুলার জনৈক ময়না মেম্বারের কাছে। ্ওই সময় দখল নিয়েছিল ময়না মেম্বার কিন্তু আদালত সে জমি সাতক্ষীরা সদর ইউএনও'র কাছে রিসিভার নিয়োগ করেছে। এর পরে ঐ জমির টেন্ডার দেন ফিংড়ি আ'লীগের সাধারন সম্পাদকের সালা সিদ্দীকের কাছে ্ও বড় বাজারের আম ব্যবসায়ী রজোর নিকট। কিন্তু তারা বুঝে সুজে চলে আসেন ঝামেলা থেকে।এরপরে মহিলার সহযোগী হিসাবে যুক্ত হন ফিংড়ি ইউনিয়নের আ'লীগ সভাপতি কাদের মোল্যা, সহ সভাপতি সফিকুল. সাংগাঠনিক অবিনাশ মন্ডল সহ আরো অনেকে। মহিলাকে সহযোগীতা করার জন্য ও তাকে ফাঁসানোর জন্য ফয়জুল্লাহ পুর বঙ্গবন্ধু পাঠাগারে গভীর রাতে আগুন দেন মহিলার সহযোগী আ'লীগের লোকজন। পরের দিন ফিংড়ি আ'লীগের ৩ নং সাধারন সম্পাদক রমজান আলী মোল্যা বাদী হয়ে সদর থানায় একটি নাশকতা মামলা করেন। সেই মামলায় ফিংড়ি আ'লীগের নেতৃবৃন্দ তৎকালীন ওসি কে চাপ দিয়ে নাছির উদ্দীন লিটন কে অঞ্জাতনামা আসামী হিসাবে আটক দেখায়।পরে মিথ্যা মামলা থেকে নতুন পুলিশ সুপার মতিউর রহমান তাকে অব্যহতি দেন ।
তিনি আরো জানান, গেল ৫ আগষ্টের পর যখন দেশ স্বাধীন হয় তখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক পুলিশ ইউনিয়ন আ'লীগের সভাপতি সেক্রেটারি সহ ক্ষতিকারক নেতাদের গ্রেপ্তার করছে। সে কারনে ফয়জুল্লাহপুরের আ'লীগ সভাপতি কাদের মোল্যা,সহ সভাপতি সফিকুল সবাই পলাতক ছিলেন। এখন তারা গ্রেপ্তার এড়াতে এখন ধুলিহরের বিডিএফ প্রেসের মুহুরি সাংবাদিক আমিনুর কে ধরেছে। তার ভাবী দাবী করা ঐ মহিলা জমি উদ্ধার করে দিলে সাংবাদিক (মুহুরী) আমিনুর কে ২০ লক্ষ টাকা চুক্তি করেছেন বলে একাধিক সুত্র থেকে তিনি জেনেছেন।
নাসির উদ্দিন বলেন অভিযোগ করে বলেন, সাংবাদিক আমিনুর ২০ হাজার টাকা চেয়েছিল আমার কাছে। টাকা না দেওয়াতে সে মহিলার দলে গিয়ে আমাকে নানা ভাবে হয়রানি করছে। মহিলার কট্রাক অনুযায়ী জমি উদ্ধার করতে না পেরে আ'লীগের দোসরা বঙ্গবন্ধু পাঠাগারে আগুন দেওয়া মামলায় ফাঁসিয়েছিল তাকে। এঘটনার বিচার দাবীতে তিনি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
স্থানীয় এক সুত্র জানায় ,সাংবাদিক আমিনুর মঙ্গলবার নাছির উদ্দীনের নামে মানববন্ধন করে বলেছেন, নাছির উদ্দীন তাকে হুমকি দিয়েছেন । এটি মোটেও সত্য নয় বরং নাছির উদ্দিন কে ঘায়েল করার জন্য মুহুরী সাংবাদিক আমিনুর গোটা সাতক্ষীরার সাংবাদিক দের ভুল তথ্য দিয়ে তার দলে নেওয়ার চেষ্টা করছেন।অথচ তিনি জজ কোর্টে মুহুরি গিরি করেন তার বোঝা উচিৎ কোর্টের আদেশ ছাড়া অন্যের জমি নিউজ করে দখল করা যায় না। এনিয়ে প্রতিদিন মুহুরী সাংবাদিক আমিনুর তার ফেজবুক ও বিডিএফ প্রেসক্লাব নামক ফেজবুক থেকে প্রতি নিয়ত নাছির কে হেয় প্রতিপন্ন করে স্টাটাস দেন।এবিষয়ে নাছির উদ্দীন সাতক্ষীরা থানায় মুহুরী সাংবাদিক আমিনুর হকের নামে একটি সাধারন ডায়েরি করেছেন।