
হাফিজুর রহমান,: কালিগঞ্জ উপজেলার সদরের বাজারগ্রামের ৩টি পরিবারের ময়লা, আবর্জনা, দূগর্ন্ধ, পানি ফেলাকে কেন্দ্র করে সমগ্র গ্রামবাসী সহ স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা জিম্মি হয়ে পড়লেও দেখার কেউ নাই। বিষয়টি নিয়ে তৎকালিন উপজেলার নিবার্হী কর্মকর্তা, বর্তমান ইউপি সদস্য, চেয়ারম্যানের নিকট অভিযোগ করেও যেন আরো ভোগান্তি বেড়েই চলেছে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক যখন গ্রীন সাতক্ষীরা, ক্লিন সাতক্ষীরা ঘড়ার নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ঠিক তখনি প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুিল দেখিয়ে সামাজিক অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। এমনিতে বর্ষা মৌসুমে পানি সরানোর পথ না থাকায় কুশুলিয়া ইউনিয়নের ১নং এবং ২ নং ওয়ার্ড বাজারগ্রাম রহিমপুর গ্রামের কালিগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় সংলগ্ন অধ্যাপক খোদা বক্স সাহেবের বাড়ী হতে মোড়ল বাড়ী হয়ে জেলা পরিষদের পুকুর পযন্ত পানিতে ডুবে থাকে।
কিন্তু আশ্চর্র্য হলেও সত্য বর্ষা শেষ হলেও এখন নতুন ভোগান্তিতে চরম দূর-ভোগের স্বীকার হচ্ছে গ্রাম বাসী সহ স্কুলে যাতায়াত কারি প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী সহ সাধারণ নারী-পুরুষ বাজারগ্রামের দেবহাটা নির্বাচন অফিসের পিওন আনিছুর রহমান ওরফে খোকন তার ভাই টোকন এবং একই গ্রামের জনতা ব্যাংক কর্মকর্তা ঠাকুর দাশ নিজেরা এবং তাদের বাড়ী ভাড়াটিয়াদের যাবতীয় ব্যবহার্য ময়লা, আবর্জনা, এবং ব্যবহারিত পানি ফেলায় রাস্তাটি এখন বর্ষাকালের মতন ময়লা আবর্জনায় দূগর্ন্ধে ডুবে আছে।
আর এই পঁচা পানি কাঁদা আবর্জনা পাড়িয়ে দূগর্ন্ধে মুখে রোমাল দিয়ে চলাচলা ছাড়া কোন উপায় নেই। অথচ প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে উপজেলা সদরে অবস্থিত এম খাতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালিগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, কালিগঞ্জ সদর প্রাথমিক বিদ্যালয়, এবং কালিগঞ্জ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শত শত শিক্ষার্থীরা এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয়।
বিষয়টি নিয়ে গ্রাম বাসী একাধিক বার এই তিন ব্যক্তিকে জানালেও তাতেও কর্ন গোচর হয়নি। বরং দোতলায় দাড়িয়ে প্রতিদিন এই তামাশা দেখে চলেছে। বিষয়টি বর্তমান উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা এবং সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মহোদয়ের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।