
সাংবাদিক পরিবারের অদ্রি, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের অদ্রি, রাজনৈতিক পরিবারের অদ্রি, আমাদের সবার প্রিয় নুশরিকা অদ্রি এস.এস.সি পরীক্ষায় ভাল ফলাফল(জিপিএ-৫) করেছে। সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে পাশ করা অদ্রি সাংবাদিক এ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ এবং দৈনিক পত্রদূতের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও শিক্ষক লায়লা পারভীন সেঁজুতির কন্যা। অদ্রির দাদাও একজন আইনজীবী ছিলেন। নানা ছিলেন রাজনীতিবিদ, সাবেক এমএনএ, মুক্তিযোদ্ধা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। নানী দৈনিক পত্রদূতের সম্পাদক। অদ্রির পরিবারের অপরাপর সদস্যরাও নিজ নিজ অঙ্গনে বেশ আলোকিত। অদ্রি তার পরিবারের সর্বোপরি আমাদের সবার মুখ উজ্বল করেছে। আমি হাবিবুর রহমান সহ সাতনদী পরিবারের সকলেই অদ্রির জন্য শুভকামনা জানাই।
আজ এই দিনে প্রত্যাশা থাকবে “অদ্রি দেশখ্যাত চিকিৎসক হোক”। এটা অদ্রির স্বপ্ন।
অদ্রি ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবায় নিয়োজিত হলে তার পরিবারের মনোবাসনা পূর্ণ হবে মনে হয়। কারণ বাবার পরিবার ও নানার পরিবারের সবাই সেবামুলক পেশায় জড়িত ছিলেন বা আছেন।
সব শেষে ছোট অদ্রিকে বলবো, ‘আলোকিত মানুষ হতে হবে। এ জন্য তোমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। যে দিনটা চলে যাবে সেটা আর পাবে না এটা মনে রেখেই এগোতে হবে।’ আমাদের পরিবারগুলোকে এমন হাজারও অদ্রি বানিয়ে দেশ সেবার জন্য তৈরি করতে হবে। তাহলে আমরা আলোকিত দেশ গড়তে পারবো।