
নিজস্ব প্রতিবেদক: আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নের বাঁকড়া মোসা মোড়লের বাড়ি থেকে কোনার বাঁকড়া বাসন্তি মন্দির সংলগ্ন ঢালাই রাস্তা গামি কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের ইটের খোয়া ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদার সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
সরেজমিন ঘুরে ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, উল্লিখিত ৫০০ মিটার রাস্তার কাজে ব্যবহৃত অধিকাংশ ইটের খোয়াই নিম্নমানের। স্থানীয়দের বারবার বাধার মুখে বালুর মধ্যে চাপা পড়া সামান্য কিছু অংশের খোয়া উঠিয়ে রাস্তার পাশে ফেলে দিলেও অধিকাংশ স্থানের নিম্নমানের খোয়া বালির সাথে মিশিয়ে রোলার টেনে চাপা দেয়া হয়েছে। এমতাবস্থায় উপজেলা পর্যায়ে এ ধরনের কাজ দেখে নেওয়ার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের ভুমিকা নিয়ে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। এছাড়া জনকল্যাণ মুলক কাজে স্থানীয় জনগনকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়ে জনবসতি এলাকার ভূগর্ভ থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ আছে সাব কন্টাকটার জামিরুল মেম্বরের বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাংসদ প্রতিনিধি শম্ভুজিত মন্ডলের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, সরকার বাহাদুর আমাদের এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে রাস্তাটির বরাদ্দ দিয়েছেন। রাস্তার কাজটি বুঝে নেওয়ার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাসহ এলাকাবাসির উচিত কাজটি সঠিক ভাবে হচ্ছে কি না সেদিকে খেয়াল রাখা। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার না করার বিষয়ে আমি তাদেরকে একাধিকবার ফোনে বুঝিয়ে বলেছি।
বিষয়টি নিয়ে ঠিকাদার সিরাজুল ইসলামের সাথে ফোনে কথা হলে তিনি প্রতিবেদকে বলেন, এলাবাসির থেকে নিম্নমানের খোয়া ব্যবহারের বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি। আমি এখন গাড়ি চালাচ্ছি পরে আপনার সাথে কথা বলবো।